খুচরা ব্যবসায়ীরা জানান, পাইকারি বাজারে দাম বাড়ায় খুচরা পর্যায়েও বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে এসব মসলা। তাদের দাবি, কিছুদিন ধরে পেঁয়াজের সরবরাহ কমে গেছে। কৃষকদের হাতে পর্যাপ্ত মজুত থাকলেও বৈরী আবহাওয়াসহ নানা কারণ দেখিয়ে তারা বেশি দামে বিক্রি করছেন।
বাজারের একাধিক ব্যবসায়ী জানান, দেশি পেঁয়াজের মজুদ কমে আসা এবং আদার বুকিং মানি বেড়ে যাওয়াই দামের উর্ধ্বগতির প্রধান কারণ।
আরও পড়ুন
কর্ণফুলী বাজারে সাপ্তাহিক কেনাকাটায় আসা ক্রেতারা অভিযোগ করেন, গত সপ্তাহে ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজি ৫৫ থেকে ৬৫ টাকায়, যা বর্তমানে ৮০ থেকে ৮৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অর্থাৎ, সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ২০ থেকে ২৫ টাকা বেড়েছে দাম।
এদিকে, পেঁয়াজের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বেড়েছে আদার দামও। চীনা আদা এক সপ্তাহে কেজিপ্রতি ৭০ থেকে ৮০ টাকা বেড়ে ২৩০ থেকে ২৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে চীনা রসুনের দাম স্থিতিশীল রয়েছে, যা ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, মসলা আমদানির পরিমাণ না বাড়ালে সামনে দাম আরও বাড়তে পারে। অন্যদিকে, ক্রেতারা বাজারে নিয়মিত মনিটরিংয়ের ওপর জোর দিচ্ছেন।