তিনি বলেন, ‘উদ্ভিদবিদদের সহায়তায় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন এলাকায় ও খালগুলোর দুইপাড়ে গাছ লাগানো হবে।’
ডিএনসিসির একটা ইনোভেশন ল্যাব আছে সেখানে বেশকিছু গবেষণালব্ধ তথ্য রয়েছে, প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানগুলো যদি তাদের গবেষণালব্ধ তথ্যের আদান প্রদান করে তাহলে সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হবে। সবাই মিলে একটি বাসযোগ্য শহর বিনির্মাণ করতে সহজতর হবে বলে জানিয়েছেন ডিএনসিসি প্রশাসক।
তিনি আক্ষেপ করে বলেন, ‘এ শহরে যে পরিমাণ গণপরিসর থাকার কথা ছিল তার তিনভাগের একভাগও নেই। শহরের জলাশয়ের ও একই অবস্থা যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। আমাদের গণপরিসরগুলোতে ছায়ার ব্যবস্থা কম।‘
ইতোমধ্যে, এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট বিভাগকে নির্দেশনা প্রদান করেছি বলে জানিয়েছেন ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
ডিএনসিসি প্রশাসক বলেন, ‘স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করে তাপদাহ, বায়ুদূষণ রোধ এবং পরিবেশ দূষণরোধে বিষয়ে সচেতন করার জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে।’
বক্তব্য শেষে ডিএনসিসি, কমিউনিটি টাউন ফেডারেশন ঢাকা নর্থ, সিএপিএস (ক্যাপস) ও ওয়ার্ল্ড ভিশন এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ইনাগুরেশন সিরিমনি বেজলাইন স্টাডি অন দ্য রোল অব ভেজিটেশন ইন রিডিউসিং টেম্পারেচার অ্যান্ড এয়ার পলিউশন এ স্টার্ডি ইন দ্য ইনফরমেশন সেটেলমেন্টস অব ঢাকা নর্থ সিটি করপোরেশন শীর্ষক অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন, ক্যাপস'র চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আহমেদ কামরুজ্জামান মজুমদার, ওয়ার্ল্ড ভিশনের ন্যাশনাল ডিরেক্টর সুরেশ বাটলেট ,ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান, ডিএনসিসির সচিব মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান এবং ডিএনসিসির অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।