তিনি লেখেন, ‘স্টারলিংক জানিয়েছে, শুরুতে দুটি প্যাকেজ চালু হবে। স্টারলিংক রেসিডেন্স ও রেসিডেন্স লাইট। মাসিক খরচ একটিতে ৬ হাজার টাকা, অপরটিতে ৪ হাজার ২০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে সেটাপ যন্ত্রপাতির জন্য ৪৭ হাজার টাকা এককালীন খরচ করতে হবে বলেও জানিয়েছে স্টারলিংক। ’

উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের ফেসবুক পোস্ট।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব লেখেন, ‘এখানে কোন স্পিড ও ডাটা লিমিট নেই। ব্যক্তি ৩০০ এমবিপিএস পর্যন্ত গতির আনলিমিটেড ডেটা ব্যবহার করতে পারবেন। বাংলাদেশের গ্রাহকরা আজ থেকেই অর্ডার করতে পারবেন। এর মাধ্যমে ৯০ দিনের মধ্যে যাত্রা শুরু করলো স্টারলিংক।’

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স হ্যান্ডেলে স্টারলিংকের পোস্ট
তিনি আরো লেখেন, ‘খরুচে হলেও এর মাধ্যমে প্রিমিয়াম গ্রাহকদের জন্য উচ্চমান এবং উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবা প্রাপ্তির টেকসই বিকল্প তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি যেসব এলাকায় এখনো ফাইবার কিংবা দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবা পৌঁছেনি, সেখানে কোম্পানিগুলো ব্যবসা সম্প্রসারণ এর সুযোগ পাবেন।’
এনজিও ফ্রিল্যান্সার এবং উদ্যোক্তারা বছরব্যাপী নিরবচ্ছিন্ন উচ্চগতির ইন্টারনেটের নিশ্চয়তা পাবেন। স্টারলিংক যাত্রা শুর করায় প্রধান উপদেষ্টা সংশ্লিষ্ট সবাইকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।