তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের আগামী বছরের সাধারণ নির্বাচনের আগে সাংবিধানিক ও রাজনৈতিক সংস্কারে কমনওয়েলথ সহযোগিতা করতে আগ্রহী।’
শার্লেট অয়র্কর বলেন, ‘বহু সদস্য রাষ্ট্রের গণতন্ত্র ও সুশাসনকে গুণগতভাবে উন্নত করা তাদের পাঁচ বছরের কৌশলের অন্যতম।’
তিনি আরো বলেন, ২.৭ বিলিয়ন মানুষের সদস্য সম্প্রদায়ের মধ্যে বার্ষিক বাণিজ্য বর্তমানে ৮৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এটিকে ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত করা পরিকল্পনায় সংসদীয় কাজ চলছে।
কমনওয়েলথ মহাসচিব বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে থাকা ছোট দেশগুলোকে জলবায়ু তহবিলের সুবিধা দেওয়া কমনওয়েলথের অগ্রাধিকার।’
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত, সিনিয়র সচিব এবং ইউকের হাইকমিশনার উপস্থিত ছিলেন।