বাণীতে বলা হয়, নির্যাতন মানবাধিকারের একটি গুরুতর লঙ্ঘন এবং মানুষের মর্যাদার প্রতি অবমাননা। ন্যায়সঙ্গত সমাজে এর কোন স্থান নেই এবং এটি কখনই সহ্য করা উচিত নয়।
অন্তর্বর্তী সরকার নির্যাতনের এই সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের সব নাগরিকদের নিরাপত্তা ও মর্যাদার সাথে বসবাস করতে পারা নিশ্চিত করাই এই সরকারের প্রধান লক্ষ্য।’
আরো পড়ুন:
পুলিশ এবং বিচার বিভাগীয় প্রশাসনে গভীর সংস্কার চলছে জানিয়ে আরো বলা হয়, মানবাধিকারের মান, নৈতিক আচরণ এবং জবরদস্তিমূলক চর্চায় নজর দেয়া হয়েছে।
বাণীতে অতীত ও বর্তমানে সব নির্যাতনের শিকারদের সাথে সংহতি প্রকাশ করা হয়।