দীর্ঘদিনের ঐতিহাসিক সম্পর্ক এবং বিদ্যমান চমৎকার সহযোগিতার কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত দর্জি বলেন, ‘বিশেষ করে চিকিৎসা, শিক্ষা ও বাংলাদেশে একটি ভুটানি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ সরকারের অব্যাহত সহায়তার জন্য ভুটান কৃতজ্ঞ।’
এসময় প্রধান উপদেষ্টা দুদেশের জনগণের বন্ধন জোরদারের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ‘দুদেশের তরুণদের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় হওয়া উচিত, যেন পারস্পরিক বোঝাপড়া ও সম্পর্ক আরও দৃঢ় হয়।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ সার্কের চেতনাকে বজায় রাখতে ও এগিয়ে নিতে চায়।’