বিবৃতিতে অন্তর্বর্তী সরকার জানায়, গোপালগঞ্জে যে সহিংসতা করা হয়েছে তা অগ্রহণযোগ্য। বিপ্লবী আন্দোলনের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে তরুণ নাগরিকদের শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করতে বাধা দেওয়া তাদের মৌলিক অধিকারের লঙ্ঘন। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যরা, পুলিশ এবং গণমাধ্যমের ওপর নৃশংস হামলা চালানো হয়েছে, তাদের গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকার বিবৃতিতে জানায়, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ এবং আওয়ামী লীগের কর্মীরা যে জঘন্য কাজ করেছে তার বিচার হবে। অপরাধীদের দ্রুত চিহ্নিত করতে হবে এবং সম্পূর্ণ জবাবদিহি করতে হবে। দেশের কোনো নাগরিকের কাছে এ ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই।

অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতিতে বলা হয়, সেনাবাহিনী এবং পুলিশের তাৎক্ষণিক হস্তক্ষেপের জন্য আমরা তাদের প্রশংসা করি এবং এ হুমকি সত্ত্বেও যারা তাদের সমাবেশ চালিয়ে গেছে তাদের স্থিতিস্থাপকতা এবং সাহসের প্রশংসা করি। এ বর্বরতার জন্য দায়ীদের বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।
বিবৃতির শেষে বলা হয়, এটি স্পষ্ট করে বলা হচ্ছে, আমাদের দেশে সহিংসতার কোনো স্থান নেই। ন্যায়বিচার অবশ্যই হবে।