তিনি জানান, প্রতিবছর স্টারলিংকের লাইসেন্স ফি ও অপারেটিভ ডিভাইস আমদানির রাজস্ব থেকে আয় করবে সরকার।
নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগের অধিকার রক্ষায় টেলিযোগাযোগ নীতিমালা তৈরির কাজ চলছে বলেও জানান তিনি। এসময় স্টারলিংকের মাধ্যমে প্রান্তিক যোগাযোগ, উদ্যোক্তা, ডিজিটাল এডুকেশন ও স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন হবে বলে আশাও প্রকাশ করেন তিনি।
আরও পড়ুন:
অনুষ্ঠানে স্পেসএক্সের গ্লোবাল বিজনেস অপারেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট লরেন ড্রেয়ার বলেন, ‘১৫০টি দেশে পরিষেবা দিচ্ছে স্টারলিংক।’
এর মধ্যে বাংলাদেশে দ্রুততম সময়ে বাংলাদেশে পরিষেবা চালু করতে সহযোগিতায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রশংসা করে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ দূরদর্শী নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে। মাত্র দুই মাস আগে ইলন মাস্কের স্টারলিংক দেশে আনতে নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে আলোচনা শুরু হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘মে মাস থেকেই সংযোগ পেতে গ্রাহকদের আবেদন গ্রহণ করছে স্টারলিংক। লোকাল ডিস্ট্রিবিউশনের মাধ্যমে গ্রাহকের কাছে সেবা পৌঁছে দিতে বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানির সঙ্গে একটি মওইউ সাক্ষর করেছে স্টারলিংক।’
তবে কিছু ট্যাক্স ডিউটি জটিলতায় সব গ্রাহকের সংযোগ আবেদন নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়নি বলেও জানান বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।