যেসব মরদেহ এখনো শনাক্ত করা যায়নি, সেগুলো ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে শনাক্ত করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আহতদের সুচিকিৎসার জন্য ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে সর্বোচ্চ চিকিৎসা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে বলেও জানায় প্রেস উইং।
এতে আরও বলা হয়, ‘আমরা উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি, বিভিন্ন মহল থেকে দাবি করা হচ্ছে—মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনায় হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন করা হচ্ছে। আমরা অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে জানাতে চাই, এই দাবি সঠিক নয়।’
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আহত-নিহতদের সম্পূর্ণ ও নির্ভুল তালিকা তৈরিতে বাংলাদেশ সরকার, সেনাবাহিনী, বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল একযোগে কাজ করছে।
জনসাধারণের উদ্দেশ্যে বলা হয়, যদি এই দুর্ঘটনায় কেউ নিখোঁজ থেকে থাকেন, তবে তাদের আত্মীয়-স্বজনকে স্কুল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে যোগাযোগের অনুরোধ করা হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটিতে একটি কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হয়েছে। পাশাপাশি বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রি খাতা ও অন্যান্য নথি ঘেঁটে নিখোঁজদের তথ্য যাচাই করা হচ্ছে।