এর আগে রাতেই রজনীর বাবার বাড়ি মেহেরপুরের গাংনীতে মরদেহ পৌঁছালে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের সৃষ্টি হয়। স্বজনদের কান্নায় ভারী হয়ে ওঠে পরিবেশ।
রজনী ইসলাম দুই সন্তানের জননী। তার মেয়ে ঝুম ঝুম ইসলাম পঞ্চম শ্রেণিতে এবং ছেলে রোহান ইসলাম ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ছে। সোমবারের ভয়াবহ দুর্ঘটনার সময় রজনী মেয়েকে আনতে স্কুলে গিয়েছিলেন। বিমানের ধ্বংসস্তূপের আঘাতে মাথায় গুরুতর আহত হলে তাকে উদ্ধার করে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেয়া হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
নিহত রজনী দৌলতপুরের সাদিপুর গ্রামের জহুরুল ইসলামের স্ত্রী। ঢাকায় পরিবারসহ বসবাস করতেন তিনি।