এদিকে, জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়মিত রোগীদের আনাগোনা লেগেই আছে। এর মধ্যেই অপেক্ষমাণ অভিভাবকরা অ্যাম্বুলেন্সের শব্দ শুনলেই আতঙ্কিত হয়ে উঠছেন, যেন নতুন কোনো মৃত্যুর খবর না শুনতে হয়। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছেন স্বজন, চিকিৎসক, নার্স এবং সাধারণ মানুষ সবাই।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ৩৬ জন, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ১১ জন, শহিদ মনসুর আলী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে একজন এবং জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে একজন রোগী চিকিৎসাধীন আছেন।