বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, ৪০ হাজার বডিক্যাম কেনার প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে রয়েছে। তিনি বলেন, ‘এসব যন্ত্র হাজারো ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা জোরদার করবে।’
তিনি আরও জানান, অক্টোবরের মধ্যে বডিক্যাম কেনার লক্ষ্য রয়েছে, যাতে পুলিশ সদস্যরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সক্ষমতাসহ এর মূল বৈশিষ্ট্যে যথাযথ প্রশিক্ষণ নিতে পারেন।
সরকার জার্মানি, চীন ও থাইল্যান্ডের তিনটি কোম্পানির সঙ্গে ক্যামেরা সরবরাহ নিয়ে আলোচনা করছে। নির্বাচনকালীন দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তা ও কনস্টেবলরা এসব যন্ত্র বুকে পরবেন।
আরও পড়ুন
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা কর্মকর্তাদের দ্রুত কেনার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে এবং পুলিশ সদস্যদের যথাযথ প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করার নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, ‘যেকোনো মূল্যে সব ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের লক্ষ্য ফেব্রুয়ারির নির্বাচনকে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করা।’
এছাড়া বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি বিষয়ক বিশেষ সহকারী আসন্ন নির্বাচনের জন্য একটি ইলেকশন অ্যাপ চালুর পরিকল্পনা তুলে ধরেন। অ্যাপটিতে ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের প্রার্থীদের তথ্য, ভোটকেন্দ্রের আপডেট এবং অভিযোগ জানানোর ইন্টারঅ্যাকটিভ সুবিধা থাকবে।
প্রধান উপদেষ্টা কর্মকর্তাদের দ্রুত অ্যাপ চালুর নির্দেশ দিয়ে বলেন, ‘এটি যেন দেশের ১০ কোটিরও বেশি ভোটারের জন্য ব্যবহারবান্ধব হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে।’