প্রেস সচিব জানান, গেলো সরকারের অপশাসন ও পৈশাচিকতা পেরিয়ে জনকল্যাণমূলক কাজে মনোযোগী বর্তমান সরকার।
তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার মালয়েশিয়া সফরে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে এবং দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও উচ্চতায় পৌঁছেছে।’
আরও পড়ুন:
এ বৈঠকে মালয়েশিয়ায় কর্মরত বাংলাদেশি শ্রমিকদের স্থানীয় শ্রমিকদের সমান সামাজিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার বিষয়ে সম্মতির কথাও জানান তিনি।
তিনি আরও জানান, সফরে শ্রমিকদের অভিযোগ জানানোর জন্য বাংলায় হটলাইন, নিরাপত্তা রক্ষীদের সুযোগ-সুবিধা, গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করা শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরির আশ্বাস দিয়েছে মালয়েশিয়া। সেমিকন্ডাক্টর খাতে প্রতি বছর ৬ সহস্রাধিক ইঞ্জিনিয়ারের প্রয়োজন মেটাতে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে দেশটি। পাশাপাশি ফ্রি-ট্রেড এগ্রিমেন্ট বা এফটিএ নিয়ে নেগোসিয়েশনের কথাও হয়েছে।
শফিকুল আলম জানান, হালাল ইকোনোমিক জোন ও ইকোসিস্টেমে যৌথভাবে কাজ করার সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা হয়, যাতে আন্তর্জাতিক ও দেশিয় বাজারে হালাল পণ্যে অংশগ্রহণ বাড়ানো যায়। এছাড়া রোহিঙ্গা ও নিরাপত্তা ইস্যুতেও মালয়েশিয়ার নিবিড় সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে।