নুরের সার্বিক স্বাস্থ্য পরিস্থিতি সম্পর্কে ব্রিফ করে মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘মাথায় কোনো আঘাত এমন ছিল না, যা শর্ট টাইম মেমরি লসের কারণ হতো। বর্তমানে নুর ঠান্ডা ও জ্বরে ভুগছেন, তবে চাইলে যেকোনো সময় বাসায় ফিরতে পারবেন।’
পরিচালক আরও জানান, নাকের ভাঙা, হারসহ অন্যান্য সব ইঞ্জুরি আগামী চার থেকে ছয় সপ্তাহের মধ্যে সেরে উঠবে।
আরও পড়ুন:
এর আগে গত ২৯ আগস্ট রাজধানীর কাকরাইলে গণঅধিকার পরিষদ, জাতীয় পার্টি (জাপা) ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। সেখান থেকে নুরকে চিকিৎসার জন্য প্রথমে কাকরাইলের ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
পরে রাত ১১টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন নুরুল হক নুর।