বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, খুনি হাসিনাসহ সব খুনিদের দেশে ফিরিয়ে দেয়া ও ভারতীয় প্রক্সি রাজনৈতিক দল, মিডিয়ালীগ ও সরকারি কর্মকর্তাদের অব্যাহত ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে মার্চ টু ইন্ডিয়ান হাইকমিশন কর্মসূচি পালন করবে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিট ধারণ করা ঐক্যবদ্ধ মোর্চা, জুলাই ঐক্য।
জানানো হয়, আগামী ১৭ ডিসেম্বর দুপুর ৩টায় রামপুরা ব্রিজে থেকে শুরু হবে এ কর্মসূচি। এ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করবেন দেশ প্রেমিক বাংলাদেশপন্থি সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের একটি অংশ, ডাকসু, জাকসুর একাধিক নেতা, বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, মাদরাসা ও স্কুলসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সর্বস্তরের মানুষ। কর্মসূচির নেতৃত্বে থাকবে জুলাই ঐক্যের সংগঠকগণ।
আরও পড়ুন:
চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের পরবর্তী সময় থেকে ভারতের প্রক্সিরা নতুন করে বাংলাদেশ নিয়ে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত উল্লেখ করে বলা হয়, ‘চব্বিশের জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশে গণহত্যা চালানো সব খুনিদের আশ্রয় দিয়েছে ভারত। সর্বশেষ আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করা জুলাইয়ের অস্তিত্ব শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করার পর আনন্দ উল্লাস করে ভারতীয়রা। বাংলাদেশ ২.০ তে কোনো আধিপত্যবাদকে আমরা মেনে নেবো না।’
জুলাই ঐক্যের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ কর্মসূচি থেকে ভারত সরকার এবং অন্তর্বর্তী সরকারকেও আল্টিমেটাম দেয়া হবে। এ সময়ের মধ্যে খুনিদের ফেরত না দিলে, পরবর্তী পরিস্থিতির জন্য দিল্লি এবং এ সরকারের নির্দিষ্ট দপ্তরকে দায়-দায়িত্ব নিতে হবে।
ভারত এবং তার প্রক্সিরা চায় না বাংলাদেশে গণতন্ত্র রক্ষা হোক, দেশে নির্বাচন হোক, যার কারণে একের পর এক বিশৃঙ্খলা চালিয়ে যাচ্ছে জানিয়ে বলা হয়, চব্বিশের ছাত্র-জনতাকে দেশ রক্ষার আন্দোলনে আবারও ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
এছাড়া বিজ্ঞপ্তিতে দল-মত নির্বিশেষে সব পেশার ছাত্র-জনতাকে রাজপথে নেমে আসার। আগামী ১৭ ডিসেম্বর দুপুর ৩টায় রাজধানীর রামপুরা ব্রিজে উপস্থিত হয়ে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ‘মার্চ টু ইন্ডিয়ান হাইকমিশন’ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করার আহ্বানও জানানো হয়।




