জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘নির্বাচন ও সংস্কারের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। নির্বাচন ও সংস্কারকে মুখোমুখি দাঁড় করানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘সরকারের কর্তব্য দূরত্ব ও অনাস্থা জিইয়ে রাখা নয়, তার সমাধান করা।’ এসময় জাতীয় ঐক্য ফিরে আনতে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্যোগ নেওয়ার পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করার আহ্বান জানান গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী।
এসময় এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘মুহাম্মদ ইউনুস জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে পারেননি, তিনি রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বিভক্ত করেছেন।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘হাতেগোনা দুই চারটি দল বাদে অধিকাংশ রাজনৈতিক দলেই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়। যেসব উপদেষ্টার কারণে অন্তর্বর্তী সরকার বিতর্কিত হয়েছে, সরকারের নিরপেক্ষতা বজায় রাখাতে প্রয়োজনে তাদের বাদ দিতে হবে।’