তিনি বলেন, ‘শুধু নির্বাচন নয়, জুলাইয়ের আন্দোলন ছিল ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন। গুম, খুন, নির্যাতনের বিরুদ্ধে মানুষের দীর্ঘদিনের ক্ষোভ থেকেই জন্ম নিয়েছে এ আন্দোলন এটি কোনো হঠাৎ কর্মসূচি নয়, বরং একটি গণঅভ্যুত্থান।’
শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেন, ‘আমরা ৫ আগস্টেও জেলে ছিলাম। তাই এই আন্দোলনের ক্রেডিট নিবে এমন কিছু করলে তা হবে বোকামি। এটি একটি গণঅভ্যুত্থান।’
গণমাধ্যমের ভূমিকা নিয়ে এ্যানি বলেন, ‘মানবাধিকারের পক্ষে কথা বলবে গণমাধ্যম, আর রাজপথে থাকবে রাজনৈতিক শক্তি—এভাবেই গড়ে উঠবে একটি গণতান্ত্রিক দেশ।’
একই আলোচনায় জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নেতা ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, ‘সাংবাদিকরা জুলাই আন্দোলনে রেখেছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। তারা যদি সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে থাকে, তাহলে এই দেশ একদিন বদলে যাবে।’