জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘অভ্যুত্থানের পরেও আমরা দেখছি ক্ষমতা ব্যবহার করে নানান দখল আর ধনসম্পদ আহরণ করছে। জুলাই পরিষ্কার করে বলছে এই দেশ জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার দেশ। কাজেই এই দেশে ক্ষমতা ব্যবহার করে এই ধনসম্পদ আহরণের যে ব্যবস্থা, যে ক্ষমতা ব্যবস্থা তাকে বদল করতে হবে। আর সেটাই হলো নতুন প্রশ্ন।’
তিনি বলেন, ‘আমরা বলেছি নতুন বন্দোবস্ত মানে সংস্কার করতে হবে। সেই সংস্কার জনগণের সম্মতি নিয়ে মানে নির্বাচন করতে হবে। আমরা একটা জাতীয় সংকট মুহূর্তে আছি। পাশের দেশসহ নানা শক্তি পতিত ফ্যাসিস্টদের যারা পৃষ্টপোষক তারা এখনো ষড়যন্ত্র করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সরকারকে দেখছি আইনশৃঙ্খলাসহ দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোকে কার্যকর করতে পারে নাই। যার কারণে মিডফোর্ডের সামনে নারকীয় হত্যাকাণ্ড ঘটে। তারপরে গোপালগঞ্জে এনসিপির পূর্ব নির্ধারিত সমাবেশে ওইভাবে হামলা হয়, চারজন নিহত হয়।’
গণসংহতি আন্দোলন নারায়ণগঞ্জ জেলার সমন্বয়কারী তরিকুল সুজনের সভাপতিত্বে এবং নির্বাহী সমন্বয়কারী অঞ্জন দাসের সঞ্চালনায় উক্ত সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন গণসংহতি আন্দোলন নারায়ণগঞ্জ মহানগর কমিটির সমন্বয়কারী বিপ্লব খাঁন, নির্বাহী সমন্বয়কারী পপি রাণী সরকার, জেলা কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী আলমগীর হোসেন আলম, প্রচার সম্পাদক শুভ দেব, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের জেলার সভাপতি ফারহানা মুনা, সিদ্ধিরগঞ্জ থানার যুগ্ম আহ্বায়ক জিয়াউর রহমান, ফতুল্লা থানার যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল আল মামুন।