বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, শাপলা চত্বরে গণহত্যার বিচার, খেলাফত প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে গণজোয়ার সৃষ্টি ও সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে কচুয়া সরকারি ডিগ্রি কলেজ মাঠে এ জনসভার আয়োজন করা হয়।
তিনি বলেন, ‘ইসলাম ও স্বাধীনতার দুশমনদের এদেশে রাজনীতি করার কোনো অধিকার নেই। যারাই ইসলামের বিপক্ষে তারাই স্বাধীনতার দুশমন। কোনো তন্ত্র মন্ত্র দিয়ে সংঘাত নয়, আল্লাহ প্রদত্ত রাজনৈতিক বন্দোবস্ত খেলাফতের ব্যবস্থা ছাড়া বৈষম্যহীন ও দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গড়ার সম্ভব নয়।’
মামুনুল হক বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ হবে, খেলাফতের বাংলাদেশ। স্বাধীনতা এনেছি রক্ত দিয়ে প্রয়োজনে আবার জীবন দিয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করব। বিগত ১৫ বছর শেখ হাসিনা এদেশের রাষ্ট্র ও রাজনীতিতে ইসলামকে মাইনাস করতে গিয়ে তিনি নিজেই মাইনাস হয়ে গেছে। আগামী দিনে যারা ইসলামকে উৎখাত করতে চাইবে, তারাই মাইনাস হবে।’
জনসভায় স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মনোনীত চাঁদপুর-১ কচুয়া আসনে মনোনীত প্রার্থী মুফতি আনিছুর রহমান কাসেমী।
সংগঠনের উপজেলার সভাপতি মুফতি নুরুল ইসলাম মাদানীর সভাপতিত্বে ও পৌর শাখার সভাপতি মুফতি রিয়াসুল হক মজুমদারের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সংগঠনের মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দিন আহমদ, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা ফয়সাল আহমাদ, ঢাকা মহানগর উত্তর সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি নেয়ামতউল্লাহ আমিন।
আরো বক্তব্য দেন জেলা সভাপতি মাওলানা লিয়াকত হুসাইন ও সাধারণ সম্পাদক মাওলানা হাবিবুর রহমান, কুমিল্লা (পশ্চিম) জেলা সভাপতি মাওলানা আবু ইউসুফ মুন্সি ও কচুয়া মাদ্রাসার মোহতামিম মাওলানা আবু হানিফ।