তিনি বলেন, ‘ডাকসু-জাকসু নির্বাচনে কাকে কত শতাংশ ভোট দেয়া হবে তা আগেই চূড়ান্ত ছিল। কোন পদে কে বসবে তাও আগেই চূড়ান্ত। ২০০৮ সালের নির্বাচনের নীল নকশার নির্বাচন হয়েছিল। সেই নির্বাচনের সঙ্গে মিল রেখে ডাকসু-জাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।’
আরও পড়ুন:
তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে চূড়ান্ত করে বলতে চাই গত ১৫ বছর মানুষ ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত ছিল। সেই সময়ের রক্ত ত্যাগের মর্যাদা আপনি দিতে পারেন নি। ব্যর্থ হয়েছেন। গত ১৫ বছর দেশের সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগ ও ছাত্রশিবির ছাড়া কোন রাজনৈতিক দলের সংযোগ ছিলনা। ছাত্রশিবির গুপ্তচরের ছাত্রলীগের মধ্যে ঢুকে সুবিধা নিয়েছে। তারা এখন দেশ দখলের রাজনৈতিক খেলা খেলছে।’
এসময় উপস্থিত ছিলেন, সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম মতি, পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. ময়েজ উদ্দিন, জেলা ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক সামিরুল ইসলাম পলাশসহ বিএনপির সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা৷