একাধিক ইনজুরিতে জর্জরিত পাকিস্তান। নাসিম শাহ এবং শাদাব খানকে পাওয়া যাচ্ছে না, সেটা একপ্রকার অনুমিতই ছিল। তবে শেষ সময়ে মেজর লিগ ক্রিকেট থেকে ইনজুরির দুঃসংবাদ নিয়ে হাজির হয়েছেন হারিস রউফ।
বাংলাদেশ সিরিজের আগে তাই বেশ একটা কঠিন সময়ই পার করছে ২০০৯ এর টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়নরা। তবে এরপরেও টাইগারদের বিপক্ষে সিরিজে আনা হয়নি দলের অভিজ্ঞ তিন মুখ বাবর আজম, মোহাম্মদ রিজওয়ান এবং শাহিন আফ্রিদিকে।
আরো পড়ুন:
পাকিস্তান বনাম বাংলাদেশের সবশেষ সিরিজেও অবশ্য ছিলেন না বাবর, রিজওয়ান, শাহিনরা। এরপরেও বাংলাদেশকে ধুঁকতে হয়েছিল মে মাসের সেই সিরিজে।
কিন্তু এবার রীতিমত দ্বিতীয় সারির এক দল নিয়েই হাজির হচ্ছে পাকিস্তান। সালমান মির্জা, সুফিয়ান মুকিম, হুসাইন তালাতদের মতো তরুণদের পরখ করার মঞ্চ এবারের বাংলাদেশ সিরিজ।
বিশেষ করে পিএসএলে ৪ ম্যাচে ৯ উইকেট নেয়া পেসার সালমান মির্জার উপস্থিতি জন্ম দিয়েছে আলোচনার। বাংলাদেশ সিরিজে নিজেকে নির্বাচকদের সুনজরে আনার সুযোগও পাচ্ছেন অনেকে।
মোহাম্মদ নাওয়াজ এবং খুশদিল শাহ আছেন আসা-যাওয়ার মাঝে। এ সিরিজ দিয়ে ২০২৬ বিশ্বকাপের আগে দুই অভিজ্ঞ ক্রিকেটারকে শেষ একবার প্রমাণ করার সুযোগ দিতে চাইছে টিম ম্যানেজমেন্ট।
সব মিলিয়ে মে মাসের সিরিজ থেকে বাদ পড়েছেন ৬ জন। শাদাব খান, হারিস রউফ, হাসান আলি, মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র, ইরফান খান ও নাসিম শাহ আসছেন না ঢাকায়। বিপরীতে স্কোয়াডে এসেছেন আহমেদ দানিয়াল, আব্বাস আফ্রিদি, মোহাম্মদ নাওয়াজ, সালমান মির্জা এবং সুফিয়ান মুকিম।