
খনিজ চুক্তি সই, যুদ্ধবিরতিতে আস্থাহীন ইউক্রেন
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধবিরতি নিয়ে সংশয় থাকলেও বিরল খনিজ চুক্তির ইস্যুতে কয়েকধাপ এগিয়ে গেছে যুক্তরাষ্ট্র। রাশিয়ার ওপর চাপ বাড়াতে পরিকল্পনা চলছে আর্থিক নিষেধাজ্ঞারও। রাজনৈতিক টানাপড়েন, দেশ বেদখলের আশঙ্কা আর হামলা আতঙ্কে সাধারণ ইউক্রেনীয়রা বলছেন, যুদ্ধ থামানোর ইস্যুতে কোনোভাবেই বিশ্বাস করতে পারছেন না কোনো পক্ষকেই। নতুন করে ইউক্রেনের বিভিন্ন স্থানে ভয়াবহ হামলা চালিয়েছে রাশিয়া।

যুক্তরাষ্ট্র-ইউক্রেন খনিজ চুক্তি নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তিকে ন্যায্য ও ভারসাম্যপূর্ণ বলে উল্লেখ করেছেন ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট। দুই দেশের খনিজ চুক্তির পর শিগগিরই ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। যদিও এমন সম্ভাবনা দেখছেন না মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট। এদিকে বৃহস্পতিবার (১ মে) রাতে ইউক্রেনের দুটি শহরে রুশ ড্রোন হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন তিনজন।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দুর্লভ খনিজ চুক্তি সই করেছে ইউক্রেন
নানা জল্পনা-কল্পনা শেষে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দুর্লভ খনিজ চুক্তি সই করেছে ইউক্রেন। বিপরীতে কিয়েভ পুনর্গঠনের জন্য বিনিয়োগ তহবিলে অর্থায়নে সম্মত হয়েছে ওয়াশিংটন। এই চুক্তির মাধ্যমে ইউক্রেন যুদ্ধে খরচ হওয়া অর্থ সহজেই ফেরত আনতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র। যদিও খনিজ চুক্তি নিয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি রাশিয়া।

ইউক্রেনের সাথে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ চুক্তি সই হবে: ডোনাল্ড ট্রাম্প
কৃষ্ণসাগরে সামুদ্রিক অস্ত্রবিরতি নিয়ে আলোচনা হলো যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়ার ১২ ঘণ্টার ম্যারাথন বৈঠকে। শিগগিরই ইউক্রেনের সাথে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ চুক্তি সই হবে বলেও জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আলোচনা চলছে ইউক্রেনের বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর মালিকানা যুক্তরাষ্ট্রকে হস্তান্তর নিয়েও। মাঝখানে ম্লান ইউক্রেন-রাশিয়ার তিন বছরের যুদ্ধে ইতি টানতে পূর্ণাঙ্গ অস্ত্রবিরতির আলোচনা।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইউক্রেনের খনিজ চুক্তিই কিয়েভকে নিরাপত্তা দেবে
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইউক্রেনের খনিজ চুক্তিই কিয়েভকে নিরাপত্তা দেবে। হোয়াইট হাউসে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে বৈঠকে একথা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

বড় ধরনের খনিজ চুক্তিতে সম্মত যুক্তরাষ্ট্র-ইউক্রেন
বড় ধরনের খনিজ চুক্তিতে সম্মত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইউক্রেন। শিগগিরই যুক্তরাষ্ট্র সফরে চুক্তি সই করবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি, এমনটাই জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যদিও, ইউক্রেনের খনিজ সম্পদ থেকে ৫০ হাজার কোটি ডলার তুলে আনার দাবি থেকে আপাতত সরে দাঁড়িয়েছে ওয়াশিংটন। তবে, যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের অন্যতম প্রধান দাবি সামরিক নিরাপত্তার নিশ্চয়তা আপাতত দিচ্ছে না ট্রাম্প প্রশাসন।