
আটটি স্থানে ধস, মেরিন ড্রাইভ রক্ষায় পরিকল্পনায় টেকসই সি-ওয়াল
তিন বছর ধরে ভাঙনের কবলে কক্সবাজার-টেকনাফের মেরিন ড্রাইভ এলাকা। চলতি মৌসুমে ৮টি স্পটে ভেঙে গেছে আড়াই কিলোমিটার অংশ। যাতে মেরিন ড্রাইভ ঘেঁষা গ্রামবাসীর মধ্যে তৈরি হয়েছে আতঙ্ক। প্রতি বছর জিও ব্যাগ ফেলা ও মাটি ভরাটসহ নানা সংস্কার কার্যক্রম চালানো হলেও নেই স্থায়ী সমাধান। সাগরের উত্তাল ঢেউ ও নৌকা রাখা-ই ভাঙনের মূল কারণ, বলছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা। পর্যটনের আকর্ষণীয় এ এলাকা রক্ষা এবং সড়ক যোগাযোগ টিকিয়ে রাখতে এবার পরিকল্পনা হচ্ছে টেকসই সি-ওয়াল নির্মাণের।

কক্সবাজারে বৃষ্টি-ঝড়ের দুর্ভোগ; টেকনাফ মেরিন ড্রাইভে ভয়াবহ ভাঙন
ভারী বৃষ্টি-ঝড়ো হাওয়ায় বিপর্যস্ত পর্যটন শহর কক্সবাজার। বিপাকে পর্যটকরাও। এদিকে, টেকনাফ মেরিন ড্রাইভের ভাঙন ক্রমেই বড় হচ্ছে। অস্বাভাবিক জোয়ারে তিনটি স্থানে ধসে গেছে গুরুত্বপূর্ণ এ উপকূলীয় সড়ক। স্থানীয়দের দাবি, প্রতিবছর জিওব্যাগ বসানো হলেও স্থায়ী বাঁধ নির্মাণে নেয়া হয়নি কোনো উদ্যোগ। এরইমধ্যেই সেনাবাহিনী মেরিন ড্রাইভে সংস্কার কাজ শুরু করছে। সেইসঙ্গে ভাঙন ঠেকাতে সীওয়াল নির্মাণের পরিকল্পনাও নেয়া হয়েছে। তবে সৈকতের ভাঙন ঠেকাতে এখনো মাঠে নামেনি পানি উন্নয়ন বোর্ড।

কক্সবাজারে আবহাওয়া পরিস্থিতির উন্নতি, ভেসে উঠছে ক্ষয়ক্ষতির চিহ্ন
কক্সবাজারে আবহাওয়া পরিস্থিতি উন্নতির পাশাপাশি, বৃষ্টিপাত কমে যাওয়ায় জেলার নিম্নাঞ্চল থেকে প্লাবনের পানি নেমে গেছে। এতে ভেসে উঠতে শুরু করেছে ক্ষয়ক্ষতির চিহ্ন।

ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়, চাঙা পর্যটন খাত
ছুটির দিনে কক্সবাজারে সমুদ্রের নোনা জলের স্পর্শে মাতোয়ারা ভ্রমণ পিপাসুরা। ভ্যাপসা গরমে সাগরজলেই যেন স্বস্তি খোঁজার চেষ্টা অনেকের। হোটেলগুলোতে ভাড়া হয়েছে ৬০ থেকে ৭০ শতাংশের বেশি কক্ষ। পর্যটক থাকায় চাঙা সৈকতের ক্ষুদ্র ব্যবসা, হোটেল-রেস্তোরাঁসহ পর্যটন খাত।

কক্সবাজার শহর সংলগ্ন ৪ কিলোমিটার সমুদ্র সৈকতে ভাঙন
বৈরি আবহাওয়ায় জোয়ারের পানির তোড়ে কক্সবাজার জেলা শহর সংলগ্ন প্রায় ৪ কিলোমিটার সমুদ্র সৈকতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ডায়াবেটিক পয়েন্ট থেকে লাবণী, সুগন্ধা, কলাতলী পয়েন্টে বালুতীর ভেঙে বিলীন হচ্ছে সাগরে। জোয়ারের পানির তোড়ে উপড়ে গেছে ঝাউগাছ। সৌন্দর্য হারাচ্ছে সৈকত। অপরদিকে ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে সরকারি-বেসরকারি বেশ কিছু স্থাপনা।