আজ (বৃহস্পতিবার, ১ মে) ভোরে খেলতে গিয়ে এ দুর্ঘটনার শিকার হয় স্কুল শিক্ষার্থী রোহান ও মিসবাহ।
প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, নিহতরা হলো আব্দুর রহিমের পুত্র রোহান ও ইমরান হোসেনের পুত্র মিসবাহ। আহতদের মধ্যে রয়েছে মোস্তাক মিয়ার পুত্র সিয়াম ও আবুল কাশেমের পুত্র সিফাত।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অব্যাহতভাবে পাহাড় কাটার ফলে পাহাড়টির স্থিতিশীলতা নষ্ট হয়ে যায়। এরই পরিণতিতে বুধবার রাতে বৃষ্টি হলে বৃহস্পতিবার ভোরে হঠাৎ পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটে।
ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়ে ঘটনাস্থলেই দু’জনের মৃত্যু হয়। আহতদের উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জানতে চাইলে কেইপিজেডের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) মো. মুশফিকুর রহমান এখন টিভিকে বলেন, 'আমরা অনুমতি নিয়ে পাহাড় কাটছি তবে পাহাড়ধসের বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো সংবাদ পায়নি। আমি খোঁজখবর নিচ্ছি।'