জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নদীর পানি স্বাভাবিক চেয়ে ৩ থেকে ৪ফুট পানি বাড়ায় চরাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বিশেষ করে বিচ্ছিন্ন ইউনিয়ন ঢালচর, কলাতলি, কুকরি-মুকরি, কাজির চর, নেয়ামতপুর চরে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় অর্ধ লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
আরো পড়ুন:
এদিকে তজুমদ্দিন ও হাকিম উদ্দিন লঞ্চ ঘাটের রিং বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে ১৫ ফুট বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্তের খবর পাওয়া গেছে। এতে করে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করায় পানিবন্দি হয়ে পরেছে স্থানীয়রা। এছাড়াও মনপুরার দক্ষিণ সাকুচিয়া মাস্টার হাট ও কাউয়ার টেক বেড়িবাঁধ ভেঙে ৫ গ্রাম প্লাবিত হয়ে পড়েছে।
ফলে উপকূলীয় এলাকার মানুষ আতঙ্কিত জোয়ারের অতিরিক্ত পানির ভয়ে।