পরে রাত সাড়ে ৮টা ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা চট্টগ্রামগামী চট্টলা এক্সপ্রেসে উঠে গন্তব্যে উদ্দেশ্যে উঠেন যাত্রীরা। এদিকে রাত ৯টা পর্যন্ত ট্রেন উদ্ধারে আসেনি কোনো উদ্ধারকারী ট্রেন।
কুমিল্লার সদর রসুলপুর স্টেশনের সহকারী স্টেশন মাস্টার নাহিদ উদ্দিন তিনি জানান, শনিবার বিকেল ৫টা ৯ মিনিটের দিকে সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনটির ইঞ্জিনের ৮টি চাকা রসুলপুর স্টেশন এলাকায় এক লাইন থেকে আরেক লাইনে যাওয়ার সময় লাইনচ্যুত হয়। তবে বগি জায়গায় থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
তিনি বলেন, ‘ইঞ্জিনের লাইনচ্যুত হওয়া চাকা উদ্ধারের জন্য রিলিফ ট্রেন খবর দেওয়া হয়েছে। আখাউড়া থেকে রিলিফ ট্রেন আসলে উদ্ধার কাজ শুরু হবে।’
অন্যদিকে পৃথক স্থানে বিকাল সাড়ে ৫ ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের কুমিল্লা লালমাই শ্রীনিবাসন এলাকায় চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা মহানগর গোধূলি ট্রেনের ইঞ্জিন বিকল। এতে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা, সিলেট, ময়মনসিংহের পথে রেল যোগাযোগ বন্ধ। পরে প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর বিকল হওয়া মহানগর গোধূলি ট্রেন মেরামত শেষে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে।