মাস খানেক আগে বর্ষা মৌসুমে পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কমতে থাকে মাছের সরবরাহ। সে সময় সরবরাহ সংকটে বেড়ে যায় দাম। তবে গত কয়েক দিনে পানি কমে যাওয়ায় সরবরাহ কিছুটা বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু দাম কমেনি।
আজ (বুধবার, ৩০ জুলাই) মাছচাষি ও ব্যবসায়ীরা জানান, বর্তমানে বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলেও সপ্তাহখানেকের মধ্যে তা আবারও কমে যেতে পারে। কারণ, পানি বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে আবারও দেখা দিতে পারে সরবরাহ সংকট।
এদিকে, পদ্মার বড় চিংড়ি বগুড়ার পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ১৪০০ টাকায়, আর ছোট চিংড়ি ৯০০। ১ কেজি ওজনের রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ২৬০ থেকে ২৮০, কাতলা ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজি দরে।
ক্রেতারা বলছেন, বাজারে মধ্যস্বত্বভোগীদের প্রভাব কমিয়ে তদারকি বাড়ালে মাছের দাম নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।