এসময় স্থানীয় শতাধিক নারী-পুরুষ তাকে স্বাগত জানান এবং শহিদ আবরার ফাহাদের নামে দ্রুত সেতু নির্মাণের দাবি জানান। এসময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
পরিদর্শনকালে প্রকল্প পরিচালক এবাদত আলী বলেন, ‘এ সেতু নির্মাণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি বাস্তবায়িত হলে এ অঞ্চলের মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ঘটবে।’
আরও পড়ুন:
তিনি বলেন, ‘সেতু নির্মাণের জন্য জরিপ ও পরিকল্পনার যে স্বাভাবিক প্রক্রিয়া রয়েছে, তা দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন করে কাজ শুরু করা হবে। পূর্বের মতো সময়ক্ষেপণ করা হবে না।’
উল্লেখ্য, গত পাঁচ দশক ধরে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার কয়াসহ শহর সংলগ্ন চারটি ইউনিয়নের মানুষ গড়াই নদ পার হয়ে কুষ্টিয়া শহরে যাতায়াত করে আসছেন। বর্ষাকালে নৌকায় এবং গ্রীষ্মকালে পায়ে হেঁটে কিংবা চড়ের মধ্য দিয়ে তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নদী পার হন। এ অবস্থার পরিবর্তনে দীর্ঘদিন ধরে এলাকাবাসী ঘোড়াইঘাটে একটি সেতুর দাবি জানিয়ে আসছেন।