মানববন্ধনে নিহতের স্বজনেরা অভিযোগ করেন, ৫০ হাজার টাকা না দেয়ায় পৌর বিএনপির বহিষ্কৃত শ্রম বিষয়ক সম্পাদক সাব্বির হোসেনের নেতৃত্বে মিন্টুকে হত্যা করা হয়েছে। গুরুতর আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে মিন্টুর দুই ভাই।
তারা জানান, এই ঘটনায় মামলা করা হলেও অভিযুক্তদের আড়াল করার চেষ্টা করছে স্থানীয় বিএনপি ও পুলিশ। এমনকি ভুক্তভোগী পরিবারের দেওয়া আসামিদের নাম এজাহারে অন্তর্ভুক্ত না করার অভিযোগ করেন পুলিশের বিরুদ্ধে। দ্রুত জড়িতদের আটক ও বিচারের দাবি জানানো হয় মানববন্ধন থেকে।
আরও পড়ুন:
উল্লেখ্য, গত ২৮ আগস্ট সন্ধ্যায় মনিরামপুর সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের উত্তর গেট মোড়ে দোকানে চাঁদা দাবি করলে কথা-কাটাকাটি একপর্যায়ে বিএনপি নেতা সাব্বির পাঁচ-ছয়জন সঙ্গী নিয়ে এসে সেন্টু, তার বড় ভাই মিন্টু এবং মেজো ভাই পিকুলকে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে আহত করেন।
পরের দিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভ্যানচালক মিন্টু মৃত্যুবরণ করেন। এই ঘটনায় ভুক্তভোগীর পরিবার মামলা করলে প্রধান অভিযুক্ত বিএনপি নেতা সাব্বিরসহ তিনজন আটক করেছে পুলিশ।