ভাঙনের আশঙ্কায় কয়েক দিন আগেই ক্যাম্পটি থেকে সব বিজিবি সদস্য ও সরঞ্জাম চর চিলমারী বিওপিতে সরিয়ে নেয়া হয়। ফলে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। বর্তমানে ওই এলাকা চর চিলমারী বিওপি থেকেই নজরদারিতে রয়েছে।
৪৭ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাহবুব মুর্শেদ রহমান জানিয়েছেন, বিওপির যেটুকু অংশ এখনও আছে, সেটিও দ্রুত বিলীন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
আরও পড়ুন:
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, আগেই পদ্মা ও গড়াই নদীর অন্তত ১৭টি স্থানে ভাঙনের আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছিল। পানি কমায় ভাঙন আরও তীব্র হয়েছে। উদয়নগরে জিও ব্যাগ ফেলে প্রতিরোধের চেষ্টা করেও স্থাপনাটি রক্ষা করা যায়নি।
পাউবোর কুষ্টিয়া কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী রাশিদুর রহমান জানান, দৌলতপুর ও ভেড়ামারার আরও কয়েকটি স্থানে ভাঙন শুরু হয়েছে, যা পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।