গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পরিচালিত অভিযানে বন অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট ও স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীরা অংশ নেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র নোয়াখালীর বিভিন্ন এলাকা থেকে কচ্ছপ সংগ্রহ করে পাচারের চেষ্টা করছিল। তবে কাউকে আটক করা যায়নি।
আরও পড়ুন:
উপকূলীয় বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা আবু ইউসুফ বলেন, ‘কচ্ছপ বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইন-২০১২ অনুযায়ী সুরক্ষিত প্রাণী। এ প্রাণী শিকার, হত্যা, সংগ্রহ বা পাচার নিষিদ্ধ। কেউ জড়িত থাকলে কঠোর শাস্তি হবে। জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভবিষ্যতেও এ ধরনের অভিযান চলবে। অবৈধভাবে বন্যপ্রাণী সংগ্রহ, সংরক্ষণ বা পাচারের সঙ্গে জড়িত কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।’
বিশেষজ্ঞদের মতে, কচ্ছপ জলজ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কচ্ছপের সংখ্যা কমে গেলে পরিবেশের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়ে।