শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছেন, গত ৬ মে আন্দোলনের সময় বহিরাগতদের আনা হয়েছিল এবং সেই হামলায় কলেজের তিন শিক্ষকের সহায়তা ছিল। হামলাকারী ও তাদের মদতদাতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে আজ তারা ক্লাস, ক্লিনিক্যাল প্র্যাক্টিস ও ল্যাব প্র্যাক্টিস বন্ধ রাখে। আন্দোলনের অংশ হিসেবে তিন শিক্ষকের কুশপুত্তলিকা দাহের কর্মসূচিও পালন করছে তারা।
আরও পড়ুন:
শিক্ষার্থীরা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, তিন শিক্ষকের অপসারণ না হলে আন্দোলন অনির্দিষ্টকালের জন্য চলবে। পাশাপাশি, গত দুই দিন কলেজ প্রশাসনের কোনো যোগাযোগ না করার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা চোখের কালো কাপড় ও কালো ব্যাচ ধারণ করে অবস্থান নিয়েছেন।