সিদ্ধান্তগুলোর মধ্যে রয়েছে- ঘটনা অনুসন্ধান এবং তদন্ত করে দোষীদের চিহ্নিত করার লক্ষ্যে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠনের জন্য সংশ্লিষ্ট মহলে অনুরোধ জানানোর পাশাপাশি ঘটনার তদন্ত করে এর কারণ অনুসন্ধান, দোষীদের চিহ্নিতকরণ, ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের জন্য ৭ সদস্যের কমিটি গঠন করার সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্ববিদ্যালয়।
এছাড়া চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে সম্পূর্ণ আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের লক্ষে ১০ তলা বিশিষ্ট ৫টি ছাত্র হল ও ৫টি ছাত্রী হল নির্মাণের লক্ষে সরকারের কাছে প্রস্তাব আকারে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় সিন্ডিকেট সভা।
আরও পড়ুন:
আহত শিক্ষার্থীদের সমস্ত চিকিৎসার ব্যয়ভার বিশ্ববিদ্যালয় বহন করার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে দ্রুত সময়ে মডেল থানা স্থাপন, রেলগেটে নিরাপত্তার গেট স্থাপন ও শাটল ট্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে কর্তৃপক্ষ।
বিদ্যমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত স্ট্রাইকিং ফোর্স মোতায়েন রাখা ও টহল কার্যক্রম অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় সিন্ডিকেট সভায়। স্থানীয় নিরীহ মানুষের সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করে তা পূরণের জন্য সরকারকে অনুরোধ করার কথাও জানানো হয় সিন্ডিকেট সভায়।
এদিকে রোববারের (৩১ আগস্ট) সংঘর্ষের ঘটনায় ৯৫ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৮০০ থেকে ১০০০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।