দূর-দূরান্ত থেকে আসা মানুষজন ছুটির শেষ প্রহরগুলো কাটাচ্ছেন সাগরের ঢেউ আর বালুকাবেলায়। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত জমজমাট সৈকত এলাকা।
এর ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে হোটেল-মোটেল থেকে শুরু করে রেস্তোরাঁ, শপিং স্পট আর পরিবহন খাতে। চাঙা হয়ে উঠেছে কক্সবাজারের সামগ্রিক পর্যটন শিল্প।
উচ্ছ্বাসে মেতে উঠেছেন সাগরপাড়ে আসা মানুষজন। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্যে হারিয়ে যাচ্ছেন হাজারো পর্যটক।
৫ শতাধিক হোটেল-মোটেল, রিসোর্টের ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ কক্ষ এরই মধ্যে ভাড়া হয়ে গেছে। এতে ঈদ-পরবর্তী দিনগুলোতে ৫০০ কোটি টাকার বেশি বাণিজ্য হয়েছে বলে জানিয়েছেন পর্যটন সংশ্লিষ্টরা।
কক্সবাজার পর্যটকে টইটম্বুর থাকবে আগামীকালও (শনিবার)। আগত পর্যটকদের ভ্রমণ নির্বিঘ্ন করতে সক্রিয় থাকার কথা জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।