পথচারীরা বলছেন,অসহায় হয়ে মেনে নিচ্ছেন এই গরমকে। দুপুরের কড়া রোদ থেকে কিছুটা স্বস্তির আশায় কেউ কেউ ভিড় করছেন ফুটপাতের নলকূপে ও গাছের ছায়াতলে।
রিকশাচালক জানান, জীবনের তাগিদে ঘর ছেড়ে কাজে বেরিয়েছি। জীবন চালাতেই প্রচণ্ড গরম উপেক্ষা করে কাজ করছি। শুধুমাত্র সংসারের মানুষগুলোর মুখে হাসি ফোঁটানোর জন্য প্রচণ্ড গরম উপেক্ষা করে কাজ করতে হচ্ছে।
আজ (বৃহস্পতিবার,১২ জুন) বেলা ৩টায় জেলায় ৩৫ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। কুমারখালী আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তা মামুনুর রশিদ বলেন, এ জেলার আকাশে মেঘ আছে, বৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে। আগামী ২৪ঘন্টার মধ্যে বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা কমে আসবে বলেও জানান তিনি।