আজ (সোমবার, ১৪ জুলাই বেলা সাড়ে তিনটার দিকে পৌরশহরের মর্ডান ক্লিনিক থেকে ওই নারীকে আটক করা হয়। পরে তাকে বিরামপুর থানা হেফাজতে দেওয়া হয়। আটক মার্জিয়া খাতুন (৩১) ফুলবাড়ি উপজেলার দৌলতপুর এলাকার আব্দুস সামাদের মেয়ে। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইউএনও নুজহাত তাসনিম আওন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ইউএনও নুজহাত তাসনিম আওন বলেন, ‘উপজেলা শহরে বেশ কিছু ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার অনুমোদ ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে এমন অভিযোগে রাজু ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মর্ডান ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও নিউ মর্ডান ক্লিনিক ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অভিযান চালানো হয়। অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় তিন ক্লিনিককে ৪৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। একই সময় মর্ডান ক্লিনিকে অন্যের সনদ জালিয়াতি করে ভুয়া নার্সের চাকরি করার অভিযোগে এক নারীকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়।’