অবস্থান কর্মসূচিতে নেতাকর্মীরা বলেন, রাকসু নির্বাচনে প্রথমবর্ষের শিক্ষার্থীদের ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেয়া গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করার শামিল। আমরা চাই নির্বাচন কমিশন প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার মাধ্যমে সকলের অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেবে। যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের এই দাবি মেনে না নেয়া হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলবে।
রাকসুর কোষাধ্যক্ষ ও প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা প্রফেসর সেতাউর রহমান বলেন, ‘ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা কোষাধ্যক্ষের কার্যালয়ে তালা লাগিয়ে দিয়েছে। চেয়ার-টেবিল ভাঙচুর করেছে। তারা ভায়োলেন্স ঘটানোর চেষ্টা করছে। প্রশাসনকে অবহিত করেছি। এ বিষয়ে তারা ব্যবস্থা নেবে। আজ মনোনয়ন ফরম বিতরণের শেষ দিন, তারা এমন করলে হয়তো মনোনয়ন ফরম বিতরণে সমস্যা সৃষ্টি হবে।’
আরও পড়ুন:
ছাত্রদলের কর্মসূচির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইউট্যাব) কেন্দ্রীয় কমিটির ও রাবি শাখার সদস্য অধ্যাপক এ নাঈম ফারুকি, সহ-প্রচার সম্পাদক অধ্যাপক আতাউর রহমান, রাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন বাবু, সিনিয়র সহ-সভাপতি খালেকুজ্জামান মিজান, সদস্য অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন অংশগ্রহণ করেছেন। তাদের দাবি না মানা হলে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ।