তিনি জানান, শিবির-ছাত্রদলের সিনিয়র নেতাকর্মীরা আপ্রাণ চেষ্টা করেছেন নিরস্ত্র শিক্ষার্থীরা যেন গ্রামবাসীর অস্ত্রের সামনে না পড়েন। কিন্তু কিছু শিক্ষার্থীর উস্কানিতে এত বড় সংঘর্ষ ও রক্তপাত ঘটেছে। এজন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নির্লিপ্ততাকেও দায়ী করেন তিনি।
আরও পড়ুন:
মোহাম্মদ আলী জানান, ক্যাম্পাসের পরিস্থিতি এখনও থমথমে। পুরোপুরি নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ক্যাম্পাস ও জোবরায় ১৪৪ ধারা জারি রাখার দাবী জানান তিনি। এসময় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় অস্ত্রধারীদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি দাবি জানান তিনি।