ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল মনোনীত ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান বলেন, ‘ডাকসুকে বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারও নাই। নির্বাচন বন্ধের ফাঁকফোকর রেখেছে প্রশাসন। যে ক্রাইটেরিয়ায় অন্যদের প্রার্থীতা বাতিল করেছে, সেটাতে এস এম ফরহাদকে প্রার্থী রাখায় বাম জোটের নেতৃত্ব হাইকোর্টে রিট করার সুযোগ পেয়েছে। আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে হবেই।’
সবাইকে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন:
আবিদুল ইসলাম খান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যাকে আইনজীবী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিল, সে চিহ্নিত জামায়াত নেতা। এটা কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না।’
ডাকসুর স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থী তাহমিদ আল মুদ্দাসসির বলেন, ‘মুজিববাদী বামরা ডাকসুকে বানচালের চেষ্টা চালাচ্ছে। ডাকসু বানচালের জন্য রিট করা হয়েছে। বাংলাদেশের স্ট্যাবলিশমেন্টের একটা অংশ চায় না ডাকসু হোক।’
আরও পড়ুন:
স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য’ প্যানেলের ভিপি প্রার্থী উমামা ফাতেমা বলেন, ‘ডাকসু নিয়ে নানা টালবাহানা করা হচ্ছে। যেকোনো মূল্যে ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু হবে। নতুন বাংলাদেশের অভিযাত্রা হচ্ছে ডাকসু। গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য ডাকসু হতে হবে। ডাকসু থেকে ভোটারদের বিচ্ছিন্ন করতে নানা ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।’
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ (বাগছাস) মনোনীত ভিপি প্রার্থী আব্দুল কাদের বলেন, ‘ডাকসুর রায় হাইকোর্ট থেকে নয়, শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে আসবে। ডাকসু বানচালের সকল ষড়যন্ত্র শিক্ষার্থীরা রুখে দেবে।’