সরকারি হিসেবে মৃতের সংখ্যা ৬ জন। আর সরকারি ও বেসরকারি হিসেব মিলিয়ে মৃতের সংখ্যা ২০ জন। রোগীর চাপ বাড়ায় হিমশিম খাওয়া অবস্থা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের।
কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করেও একজন রোগীর সাথে ভিড় করছেন ৪ থেকে ৫ জন স্বজন। এতে ডেঙ্গু ঝুঁকি বৃদ্ধির পাশাপাশি শঙ্কা রয়েছে করোনা সংক্রমণের।
এদিকে, হাসপাতালে ভিড় কমাতে পরিচ্ছন্নতার কাজ চলমান রেখেছে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের কর্মীরা। এ ছাড়া, রোগীদের সেবায় খোলা হয়েছে হেল্প ডেস্ক।