বাংলাদেশ দলের সদস্যরা হলেন- দলনেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইআইটির পরিচালক অধ্যাপক ড. বি এম মইনুল ইসলাম, নটরডেম কলেজের শিক্ষার্থী আবরার শহিদ, নটরডেম কলেজের শিক্ষার্থী মিসবাহ উদ্দিন ইনান, সেন্ট যোসেফ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আরেফিন আনোয়ার এবং রাজউক উত্তরা মডেল কলেজের শিক্ষার্থী মো. রিয়াসাত ইসলাম।
এর আগের আসরে বাংলাদেশ দল জিতে নেয় ২টি রৌপ্য ও ২টি ব্রোঞ্জ পদক। এরই ধারাবাহিকতায় চীনের বেইজিং এ অনুষ্ঠিত হওয়া এবারের আসরে যোগ দেওয়া নিয়ে যথেষ্ট প্রত্যয়ী মনোভাব দেখা গেছে বাংলাদেশ দলের শিক্ষার্থীদের মাঝে।
শিক্ষার্থীরা জানান, এআই এর বিষয়ে শিক্ষকরা অনেকদিন ধরে গাইড করছেন তাদের। সবার কষ্ট যাতে সার্থক হয় এবং বাংলাদেশের গৌরব যাতে অক্ষুণ্ণ থাকে সে চেষ্টাই থাকবে বাংলাদেশ দলের। আগেরবার রৌপ্য জয় করলেও এবার গোল্ড জেতার আশা রাখছেন দলটি।
এ বছরের শুরু থেকে নানা কম্পিটিশন ও টিম সিলেকশন টেস্টের মাধ্যম প্রায় এক হাজার প্রতিযোগীর মধ্য থেকে চূড়ান্ত করা হয় চার জনকে। বাংলাদেশ দলের দলনেতার কণ্ঠে পাওয়া যায় আশাবাদ এবং শুধু শহরকেন্দ্রিক না থেকে ক্রমশ দেশের সব প্রান্তের শিক্ষার্থীদের এ ধরনের আয়োজনের সাথে যুক্ত করার অভিপ্রায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইআইটির পরিচালক অধ্যাপক ড. বি এম মইনুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের টার্গেট হচ্ছে একদম লোকাল এরিয়া। চেষ্টা করছি অনলাইনের মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে আমাদের যেটা দেয়ার তা যেন আমরা দিতে পারি। যারা এ প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন তারা যেন তাদের লেকচার বা রিসোর্সগুলো লোকাল এরিয়ায় দিতে পারেন। কে জিতবে কে হারবে সেটা তো পরের বিষয়। সবাইকে প্রাইস পেতে হবে এমন নয়। কিন্তু তারা শিখুক।’