হামলার আগে ইরানের লাইনের পিছনে কাজ করা গোপন এজেন্টদের ফুটেজ সরবরাহ করেছে মোসাদ, যার মধ্যে ইরানের ভেতর থেকে লক্ষ্যবস্তুতে ড্রোন হামলা চালানোর জন্য একটি ঘাঁটি স্থাপন করার তথ্যও প্রকাশ পেয়েছে।
সিএনএনের প্রতিবেদন বলছে, মোসাদের এসব পদক্ষেপ ইরানি সরকার এবং দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় ভীতি ছড়িয়ে দিয়েছে।
এর প্রেক্ষিতে ইসরাইলের সমর্থনে অনলাইনে বিভিন্ন পোস্ট কারী অসংখ্য ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে ইরান। তাদের বিরুদ্ধে ইরানের মানসিক সামাজিক নিরাপত্তা বিঘ্নের অভিযোগ আনা হয়েছে।
আরো পড়ুন:
প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরাইলের সঙ্গে সংঘাত চলার সময় ইরানের সংবাদ ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পর্যব্ক্ষেণের জন্য তেহরান প্রসিকিউটরের অফিসের মধ্যে একটি নতুন ইউনিট তৈরি করা হয়।
ফার্সের মতে, ইরানের বিভিন্ন জায়গা থেকে ইসরাইলি এজেন্টদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে কেরমানশাহ, ইসফাহান, খুজেস্তান, ফার্স এবং লোরেস্তান প্রদেশ। রাজধানী তেহরানে গ্রেপ্তার হওয়া সন্দেহভাজন ইসরাইলি গুপ্তচরের সংখ্যা সম্পর্কে কর্তৃপক্ষ এখনো বিস্তারিত প্রকাশ করেনি বলে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে।