এ দিবসেই প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি ঘোষণা দেন, জি-৭ জোটভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে কানাডাকে শীর্ষ অর্থনীতির দেশে পরিণত করার প্রত্যয়। তিনি বলেন, ‘শুল্ক যুদ্ধ আমরা শুরু করিনি, কিন্তু সবচেয়ে বেশি ভুগতে হচ্ছে আমাদের। তবু আমরা থামছি না। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ থেকে শুরু করে অর্থনৈতিক সংস্কার—সবকিছুতেই কানাডা এগিয়ে থাকবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখন সময় আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রতিযোগিতামূলক বাজারের উপযোগী করে গড়ে তোলার। ইতোমধ্যে কানাডা বিশ্বে অন্যতম সেরা দেশ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। আমাদের লক্ষ্য শ্রেষ্ঠত্ব।’
দিবসটি উপলক্ষে নাগরিকরা লাল-সাদা পোশাকে সেজে বের হন রাস্তায়। জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে অংশ নেন বর্ণাঢ্য র্যালিতে। সরকারি ছুটির দিনটি ঘিরে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় কাটানো, পিকনিক, কনসার্ট ও ঐতিহ্যবাহী খাবার উপভোগ করেন দেশবাসী।
প্রসঙ্গত, ১৮৬৭ সালের ১ জুলাই ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অধীনে কানাডা একটি স্বশাসিত দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। সেই স্মরণে প্রতি বছর দিনটি ‘কানাডা ডে’ হিসেবে উদযাপন করা হয়।