ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা রাশিয়ার সঙ্গে একটি বৈঠক বসতে চলেছি। তাদের দিয়েই আমরা শুরু করছি।’
তিনি বলেন, ‘যেকোনো ধরনের শান্তিচুক্তির জন্য কিছু অঞ্চল বিনিময় করতে হতে পারে।’
ট্রাম্প-পুতিনের বৈঠকের সম্ভাবনা নিয়ে কয়েক দিন ধরেই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। বিশেষ করে পুতিনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর তা আরও জোরদার হয়েছে।
আরও পড়ুন:
যদিও যুক্তরাষ্ট্র এ আদালতের সদস্য নয় এবং এর কর্তৃত্ব স্বীকার করে না। সেক্ষেত্রে আলাস্কায় পুতিনকে স্বাগত জানাবেন বলেও জানিয়েছেন ট্রাম্প।
উল্লেখ্য, পুতিনের কথায়-কাজে মিল নেই বলে অভিযোগ তুলে ইউক্রেনিয়রা জানান, ট্রাম্প-পুতিনের বৈঠকের মধ্য দিয়ে যুদ্ধ থামানো সম্ভব হবে না বলে শঙ্কায় তারা।
অন্যদিকে, সন্দিহান ও সম্ভাবনার মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন রুশ জনগণ। আর যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা নিয়ে কিছু না বললেও দুই নেতার বৈঠকটি ঐতিহাসিক ঘটনা হয়ে উঠতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন পুতিনের বিনিয়োগ দূত কিরিল দিমিত্রিভ। শান্তি প্রক্রিয়ায় ইউরোপকেও পাশে চাইছে ইউক্রেন।