প্রতিনিধি পরিষদে পাঠানো এক চিঠিতে ট্রাম্প লিখেছেন, ৪ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলারের এই কাটছাঁট পররাষ্ট্র দপ্তর ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার (ইউএসএআইডি) কর্মসূচিগুলোর ওপর প্রভাব ফেলবে।
হোয়াইট হাউসের অফিস অব ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড বাজেট সোশ্যাল মিডিয়ায় চিঠির একটি অনুলিপি প্রকাশ করে করেছে। যেখানে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট সর্বদা ‘আমেরিকাকে (যুক্তরাষ্ট্র) প্রথমে রাখবেন।’
আরও পড়ুন:
এদিকে, ডেমোক্র্যাটরা সতর্ক করে বলেছে, কংগ্রেস অনুমোদিত তহবিল বাতিলের যে কোনো চেষ্টা হলে, বাজেট নিয়ে আলোচনাই ভেস্তে যাবে।
মার্কিন সিনেটে ডেমোক্র্যাটিক সংখ্যালঘুর নেতৃত্বদানকারী চাক শুমার ট্রাম্পের স্বল্প-পরিচিত আইন প্রণয়ন কৌশলটিকে অবৈধ হিসেবে অভিহিত করেছেন। কিছু মধ্যপন্থি রিপাবলিকানও আইন প্রণেতাদের দ্বারা ইতোমধ্যে অনুমোদিত ব্যয় বন্ধ করার ট্রাম্পের প্রচেষ্টার বিরোধিতা প্রকাশ করেছেন।
তবে হোয়াইট হাউসের একজন কর্মকর্তা সাংবাদিকদের বলেন, ট্রাম্পের কৌশলের জন্য প্রশাসনের একটি ‘দৃঢ় আইনি ভিত্তি’ রয়েছে এবং আদালতে এর বিরুদ্ধে যে কোনও চ্যালেঞ্জ ব্যর্থ হবে।