এর আগে ১০ সদস্যের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও শান্তি কমিশন গঠনের ঘোষণা দিয়েছে জান্তা বাহিনী। যার সভাপতিত্ব করছেন জান্তা প্রধান মিন অং হ্লাইং। এছাড়া থাকছে ৩০ সদস্যের কেন্দ্রীয় সরকার।
ওই বছর ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাত করে মিয়ানমারের ক্ষমতা দখল করে সেনাবাহিনী। সেসময় গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অং সান সু চিসহ দেশটির প্রেসিডেন্ট এবং কয়েকজন মন্ত্রীকে আটক করে এক বছরের জন্য জরুরি অবস্থা জারি করে ক্ষমতাসীন জান্তা সরকার।
এর পর থেকে কয়েক দফায় মেয়াদ বাড়ানো হয় জরুরি অবস্থার। সবশেষ ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে আরও ছয় মাসের জন্য জরুরি অবস্থার সময়সীমা বাড়ানো হয়। যা শেষ হয়েছে গেল জুলাইয়ে।
আরও পড়ুন:
এর আগে সেনা সমর্থিত জান্তা সরকার নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা জানালেও মিয়ানমারের বিভিন্ন জায়গায় সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী গ্রুপগুলোর তৎপরতার কারণে নির্বাচনের পরিকল্পনা পেছাতে হয় তাদের।
২০১৫ সালে অং সান সু চির নেতৃত্বে ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি (এনএলডি) পার্টি নির্বাচনে বিজয়ী হয়। ওই নির্বাচন ছিল ১৯৯০ সালের পর অনুষ্ঠিত হওয়া মিয়ানমারের প্রথম প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন।