অভিযান চলাকালে দুদক কর্মকর্তারা লাইসেন্স প্রদান প্রক্রিয়ায় অসাধুতা, দালালদের সরব উপস্থিতি, ও অনিয়মিত পদ্ধতিতে ফিটনেস সার্টিফিকেট ইস্যুর প্রমাণ সংগ্রহ করেছেন। এসময় বিআরটিএ কার্যালয়ের কিছু কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বিরুদ্ধেও অনিয়মে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠে আসে।
এ বিষয়ে জামালপুর দুদক সমন্বিত কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক কামরুজ্জামান বলেন, ‘বুধবার সারাদেশের ৩৫ বিআরটিএ কার্যালয়ে একযোগে আমাদের অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে শেরপুর বিআরটিএ অফিসে আমরা অভিযান পরিচালনা করছি। এখানে এসে সেবা নিতে আসার ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান ও যানবাহনের ফিটনেস সার্টিফিকেট দেয়ার ক্ষেত্রে নানা রকম অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া সাপেক্ষে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।’