আজ (বুধবার, ২২ অক্টোবর) সকাল সোয়া ৭টায় কড়া নিরাপত্তায় প্রিজনভ্যানে করে তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। সাড়ে ৭টায় প্রিজনভ্যান থেকে নামিয়ে তাদের ট্রাইব্যুনালের হাজতখানায় নিয়ে যান পুলিশ সদস্যরা।
এদের মধ্যে ১৩ জন দুই গুমের মামলা ও দুইজনকে জুলাই আগস্ট অভ্যুত্থানে রামপুরায় হত্যা মামলার আসামি। এছাড়াও আগামী ৭ দিনের মধ্যে গুমের দুই মামলাসহ তিন মামলায় পরোয়ানাভুক্ত পলাতক আসামিদের আত্মসমর্পণের বিজ্ঞপ্তি দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
আগামী ২০ নভেম্বর গুমের মামলার শুনানি অনুষ্ঠিত হবে এবং ৫ নভেম্বর জুলাই আগস্ট হত্যা মামলার শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। আসামিপক্ষের আইনজীবী প্রিভিলেজ কমিউনিকেশন ও ওকালতনামায় স্বাক্ষরের অনুমতি নিয়েছেন।
যাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে তারা হলেন- র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন ও কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান (এখন অবসরকালীন ছুটিতে); র্যাবের গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ রেদোয়ানুল ইসলাম, বিজিবির সাবেক কর্মকর্তা মেজর মো. রাফাত-বিন-আলম।




