পাইকারি পর্যায়ে মানভেদে ঈদুল আজহার আগে ৭০ থেকে ৭২ টাকায় বিক্রি হওয়া মিনিকেট ৭৮ থেকে ৮০; ৫৩ থেকে ৫৪ টাকার আটাশ চাল ৫৬ থেকে ৬০ আর নাজিরশাইল ৭৫ থেকে ৭৮ টাকা থেকে বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৭৮ থেকে ৮২ টাকা পর্যন্ত। আর পাইকারির চেয়ে ২-৫ টাকা বাড়তিতে বিক্রি হচ্ছে খুচরা বাজারে।
ঈদের আগে ধানের দাম কম থাকার সুবাদে বড় বড় কোম্পানিগুলো মাত্রাতিরিক্ত চাল মজুত করেছে অভিযোগ করে বিক্রেতারা বলছেন, চাল বাজারের এই অস্থিরতার কারিগর সিন্ডিকেট চক্রকে।
ভরা মৌসুমেই চালের দাম বৃদ্ধি হওয়ায় দুশ্চিন্তার কথা জানিয়ে ক্রেতারা বলছেন, কার্যকরী তদারকি ও অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত না হলে সামনে আরও বাড়বে চালের দাম।