সরবরাহ বাড়া ও চাহিদা কমে যাওয়ার কারণে গেলো ঈদের আগে থেকে কমতে শুরু করেছে ডিমের দাম। তবে খাদ্য, মেডিসিনসহ ডিম উৎপাদন খরচ না কমার কারণে প্রান্তিক পর্যায়ের খামারিরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
খামারিদের দাবি, অতিরিক্ত ক্ষতি হওয়ায় অনেক খামারি দেউলিয়া হয়েছেন। এতে জেলা পর্যায়ে ডিমের উৎপাদন কমেছে অন্তত ৪০ শতাংশ। প্রান্তিক খামারিদের টিকিয়ে রাখতে পাশ্ববর্তী দেশগুলোতে ডিম রপ্তানির দাবি করেন তারা।
ব্যবসায়ীরা জানান, টাঙ্গাইলের পার্কবাজারসহ বিভিন্ন বাজারে ডিমের দাম কমলেও বিক্রি বাড়েনি। আগের চেয়ে অন্তত ৪০ শতাংশ ডিম বিক্রি কমেছে। এতে অনেক ডিম আড়তে ভেঙে, পঁচে নষ্ট হচ্ছে। চাহিদা বাড়লে ডিমের দাম বাড়বে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
খামারি ও পোল্ট্রি ব্যবসায়ীদের তথ্য মতে, এক যুগ আগে টাঙ্গাইলে প্রতিদিন ৩ কোটি পিস ডিম উৎপাদন হলেও বর্তমানে উৎপাদন হচ্ছে প্রায় ৩২ লাখ পিস ডিম।